বাংলাদেশ রেলওয়ে আপডেট খবর: বাংলাদেশ রেলওয়ে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। চারটি পদে ৩৩৮ জন নিয়োগ দিবে। আবেদন শুরু হবে একলা জুলাই থেকে।আর আবেদনের শেষ তারিখ হল 8 আগস্ট। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। এই পদগুলোতে বাংলাদেশের সকল জেলার লোক আবেদন করতে পারবেন। নারী পুরুষ উভয়ই আবেদন করতে পারবে। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানেরা ও প্রতিবন্ধীরা কোটা প্রদান করতে পারবে।
railway police job circular 2024
পদের নাম: ট্রেন এক্সামিনার
পদ সংখ্যা: ৪৫
যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে যে কোনো বিষয়ে অন্যূন ২য় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন স্কেল: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা
পদের নাম: ট্রেন কন্ট্রোলার
পদ সংখ্যা: ২৭
যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে যে কোনো বিষয়ে অন্যূন ২য় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন স্কেল: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা
পদের নাম: ট্রাফিক অ্যাপ্রেন্টিস
পদ সংখ্যা: ১৮
যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে যে কোনো বিষয়ে অন্যূন ২য় শ্রেণী বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা
পদের নাম: ট্রেড এ্যাপ্রেন্টিস
পদসংখ্যা: ২৪৮
যোগ্যতা: কোনো স্বীকৃত শিক্ষা বোর্ড হতে অন্যূন এস.এস.সি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন স্কেল: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা
আবেদনের সময়সীমাঃ
আবেদন শুরু হবে একলা জুলাই থেকে।আর আবেদনের শেষ তারিখ হল 8 আগস্ট।
আবেদন ফিঃ
ট্রেন এক্সামিনার, ট্রেন কন্ট্রোলার ও ট্রাফিক অ্যাপ্রেন্টিস পদের জন্য সার্ভিস চার্জসহ ২২৩ টাকা এবং ট্রেড এ্যাপ্রেন্টিস পদের জন্য ১১২ টাকা আবেদন করার ৭২ ঘণ্টার মধ্যে টেলিটক প্রি-পেইডের মধ্যে জমা দিতে হবে।
বিজ্ঞাপনটিবিস্তারিত দেখতে নিচে দেখুন
আবেদন ফরম পূরণ এবং পরীক্ষায় অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে নিচের শর্তাবলী অনুসরণ করা অবশ্যই:
আবেদনকারী বয়সসীমা:
প্রার্থীর বয়স ০১/০৭/২০২৪ তারিখে অবশ্যই ১৮-৩০ বছরের মধ্যে থাকতে হবে। তবে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে সরকারি বিধি অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৩২ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য। উল্লেখ্য যে, বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যার পুত্র/কন্যাদের ক্ষেত্রে ৩০ বছর। বয়স প্রমাণের ক্ষেত্রে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।
সরকারি, আধা-সরকারি চাকরি প্রার্থীদের আবেদনের নিয়ম:
সরকারি, আধা-সরকারি ও স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানে চাকরিরত প্রার্থীদের অবশ্যই যথাযথ কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। চাকরিরত প্রার্থীদের সকল শর্ত পূরণ সাপেক্ষে আবেদনপত্র পূরণের সময় Departmental Candidate এর ঘরে টিক চিহ্ন দিতে হবে। অন্যদের ক্ষেত্রে এই শর্ত প্রযোজ্য নয়। তবে, সকল চাকরিরত প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার সময় নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত অনাপত্তি ছাড়পত্রের মূলকপি প্রদর্শন করতে হবে। নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের বিদ্যমান বিধি-বিধান ও কোটা পদ্ধতি ও পরবর্তীতে এ সংক্রান্ত কোনো বিধি-বিধানে সংশোধন করা হলে তা অনুসরণযোগ্য হবে।
আবেদন করতে যেগুলো প্রদান করতে হবে:
মৌখিক পরীক্ষার সময় সকল সনদপত্রের মূল কপিসহ একসেট সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে এবং পূরণকৃত Application Form সহ সত্যায়িত একসেট ফটোকপি দাখিল করতে হবে। এছাড়া জেলার স্থায়ী বাসিন্দার প্রমাণক হিসেবে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ মেয়র
/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদপত্র, জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি এবং আবেদনকারী কোনো বীর মুক্তিযোদ্ধার কন্যা-পুত্র সন্তান হলে আবেদনকারী যে বীর মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধার পুত্র-কন্যা অথবা পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা এ মর্মে সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর/পৌরসভার মেয়র/কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত সনদের মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট বীর মুক্তিযোদ্ধার সনদ পত্রের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে। মহিলা কোটা ব্যতীত অন্যান্য কোটা দাবির সমর্থনে যথাযথ কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত সনদ/প্রমান পত্রের মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।
রেলওয়ে কর্মচারী সন্তানদের জন্যঃ
প্রার্থী কোনো রেলওয়ে কর্মচারীর পোষ্য [পোষ্য অর্থ বাংলাদেশ রেলওয়ের স্থায়ী পদে অন্যূন ২০ (বিশ) বছর চাকরি সম্পন্ন হয়েছে এরূপ কর্মরত বা অবসরপ্রাপ্ত (জীবিত বা মৃত) কর্মচারীর সন্তান ও বিধবা স্ত্রী বুঝাবে] হলে আবেদনকারীর সাথে কর্মরত বা অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীর (জীবিত বা মৃত) সম্পর্ক উল্লেখপূর্বক নিয়ন্ত্রণকারী কর্মকর্তা কর্তৃক স্বাক্ষরিত ও বিভাগীয় প্রধানের প্রতিস্বাক্ষরসহ প্রত্যয়ন পত্র এবং পোষ্য সংক্রান্ত প্রমাণক দাখিল করতে হবে।
কর্তৃপক্ষ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত পদের সংখ্যা হাস/বৃদ্ধি এবং বিজ্ঞপ্তি বাতিল/সংশোধন করার অধিকার সংরক্ষণ করেন। নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।
বাংলাদেশে কবে প্রথম রেলপথ চালু?
ইতিহাস বাংলাদেশে প্রথম রেলপথ ১৮৬২ সালে ব্রিটিশ রাজ দ্বারা স্থাপিত হয়। তখন বাংলাদেশের কোনো অস্তিত্ব ছিল না ও এর ভূমি বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির অধীনে ছিল। একই বছরের ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বসূরি ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে দর্শনা রেলওয়ে স্টেশন থেকে সর্বপ্রথম জগতি রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত প্রসারিত রেলপথ চালু করা হয়েছিল।
রেল মন্ত্রণালয় গঠিত হয় কত সালে?
২৮ এপ্রিল ২০১১ সালে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সরকার যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের আওতায় রেলপথ বিভাগ সৃষ্টি করে। এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ৪ ডিসেম্বর ২০১১ সালে এস আর ও নং ৩৬১ আইন/২০১১ অনুযায়ী রেলপথ মন্ত্রণালয় গঠিত হয়।
আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বাংলাদেশের রেলওয়ে চাকরি গুলো অনেক উন্নত মানের হয়ে থাকে। এই চাকরি গুলো বাংলাদেশের ছেলে মেয়ে উভয় করে থাকে। বাংলাদেশের রেলওয়ে চাকরি গুলোতে তো অনেক ক্যাটাগরি রয়েছে। একক ক্যাটাগরিতে শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী লোক নিয়ে যোগ দেয়া থাকে। তাই আপনারা শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী পদগুলোতে আবেদন করতে পারেন।
আপনি কি রেলওয়ে চাকরির সার্কুলার খুঁজছেন। তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে আসুন। আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিদিন চলমান সকল এবং চাকরির খবর প্রদান করা হয়। এই ওয়েবসাইটে সরকারি, বেসরকারি, এনজিও, ব্যাংক জব ইত্যাদি সার্কুলার প্রদান করা হয়ে থাকে।
আমাদের ওয়েবসাইটে কোন প্রকার মিথ্যা সার্কুলার প্রদান করা হয় না। এখানে সকল সার্কুলার PDF সহকারে প্রদান করা হয়। তাই আপনারা প্রতিদিন আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন। সবার আগে চাকরি সার্কুলার পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে লাইক দিন।